গিমা শাকের উপকারিতা - গিমা শাক খেলে কি হয় দেখে নিন
গিমা শাকের উপকারিতা ও অপকারিতা এবং গিমা শাক খেলে কি হয় জানার জন্য নিশ্চয়ই আজকের আর্টিকেলে প্রবেশ করেছেন তাহলে আপনি সঠিক জায়গাতেই এসেছেন। আজকে আপনি গিমা শাকের কার্যকারী উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
আরো জানতে পারবেন গিমা শাক মানবদেহের জন্য কতটা কার্যকরী। গিমা শাকের যত ঔষধি ব্যবহার রয়েছে এবং গিমা শাক খাওয়ার পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে পারবেন আজকের আর্টিকেল থেকে। গিমা শাক থেকে উপকৃত হওয়ার জন্য মনোযোগ সহকারে পুরো আর্টিকেলটি পড়ুন।
সূচিপত্রঃগিমা শাকের উপকারিতা - গিমা শাক খেলে কি হয় দেখে নিন
গিমা শাকের উপকারিতা দেখে নিন
গিমা শাকের উপকারিতা রয়েছে মানব দেহের জন্য অনেক পরিমাণে। একজন মানুষের রোগব্যাধি দূর করতে অধিক কার্যকরী ভূমিকা পালন করতে পারে এই গিমা শাক। শরীরকে সুস্থ রাখতে এবং শরীরে শক্তি ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হচ্ছে গিমা শাক। আমাদের বাড়ির আশেপাশে অনেক আগাছার মধ্যে এই গিমা শাক গুলো হয়ে থাকে কিন্তু আমরা না জানার ফলে সেগুলো কেটে ফেলি।
আরো পড়ুনঃ হাতিশুর গাছের শিকড়ের উপকারিতা - হাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়ার নিয়ম
গিমা শাকের ঔষধি ব্যবহার বহু কাল থেকে চলে আসছে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় এই কাজগুলোকে দেখা যায়। গ্রামাঞ্চলে এই গিমা শাক গুলোকে বেশি দেখা যায় যা বাড়ির আশেপাশে এবং ঝোপ জঙ্গলে হয়ে থাকে। আমাদের বাড়ির আশে পাশেও অনেক রয়েছে এই কাজগুলোকে বহুদূর থেকে মানুষ এসে নিয়ে যায় বিভিন্ন আয়ুর্বেদিক চিকিৎসার জন্য।
আমাদের গ্রামের মানুষ এই কাজগুলোর উপকার জানার ফলে মাঝেমধ্যে এই শাক গুলোকে রান্না করে খেয়ে থাকেন। গিমা শাক রান্না করে খেতে অত্যন্ত সুস্বাদু ও রুচি সম্মত খাবার। গিমা শাকের অনেক উপকারিতা রয়েছে এর মধ্যে একটি উদাহরণ হচ্ছে আমাদের গ্রামে একজনের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা ছিল তার এই সমস্যার জন্য একজন আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক তাকে গিমা শাক খাওয়ার পরামর্শ দেন।
অল্প কিছুদিন কিমা শাক খাওয়ার ফলে তার বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সমাধান হয় এবং সে আগের মতো সুস্থ হয়ে যায়। আস্তে আস্তে তার শরীরে শক্তি ফিরে পায় এই গিমা শাক খাওয়ার ফলে। আপনি অবশ্যই একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে এই গিমা শাক খেতে পারেন।
এক নজরে গিমা শাকের উপকারিতা দেখুন
- ডায়াবেটিসের মতো মারাত্মক রোগ থেকে খুব অল্প সময়ে মুক্তি পাবেন এই গিমা শাক খাওয়ার ফলে।
- গ্যাস ও এসিডিটির সমস্যা দূর করতে অত্যন্ত কার্যকারী হচ্ছে গিমা শাক।
- আপনার যদি চোখের দৃষ্টিশক্তির সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে আপনি প্রতিনিয়ত গিমা শাক খেতে পারেন যা চোখের জন্য অত্যন্ত কার্যকরী।
- যাদের প্রতিনিয়ত পেটের মধ্যে গোলমাল হয়ে থাকে তারা দুই মাস আগে রস খেতে পারে। যে মাস আগে রস তিত্ত হলেও পেটের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
- ঠান্ডা,জ্বর,কাশি এ সকল সমস্যার জন্য আপনি গিমা শাক খেতে পারেন। যা আপনাকে ঠান্ডা,জ্বর,কাশি থেকে মুক্ত রাখতে সাহায্য করবে।
- জন্ডিসের মতো রোগের সমস্যা সমাধান করতে কার্যকারী হচ্ছে গিমা শাক।
এগুলোর বাইরে আরো অনেক উপকারিতা রয়েছে গিমা শাকের যা মানব দেহের জন্য অত্যন্ত কার্যকরী। শরীরে শক্তি যোগাতে, দুর্বলতা কমাতে অত্যন্ত কার্যকারী হচ্ছে গিমা শাক। গিমা শাকের মধ্যে এ সকল উপকারিতা রয়েছে যা একজন মানব দেহের জন্য অত্যন্ত কার্যকরী। এই গিমা শাককে লাগানো লাগে না এগুলো এমনিতেই আগাছার মধ্যে হয়ে থাকে।
অনেকে এই গাছগুলো না চিনার ফলে কেটে ফেলেন এবং যারা চিনেন তারা এগুলোর যত্ন নিয়ে থাকেন উপকৃত হওয়ার জন্য। এই গাছগুলো অনেক সময় রাস্তার ধারে হয়ে থাকে যেখান থেকে আপনি সংগ্রহ করতে পারেন। এই গাছগুলো থেকে উপকৃত পাওয়ার জন্য অবশ্যই একজন আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন কিংবা ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন।
কেননা কখনোই অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া যাবেনা এবং ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া খাওয়া উচিত নয়। কেননা আপনার মধ্যে এমন কোন রোগ থাকতে পারে যা এই শাক খাওয়ার ফলে অতিরিক্ত পরিমাণে বেড়ে যেতে পারে। সেজন্য অবশ্যই একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে এই গিমা শাক থেকে উপকৃত হওয়ার চেষ্টা করবেন।
গিমা শাকের ঔষধি ব্যবহার দেখে নিন
গিমা শাকের ঔষধি ব্যবহার অনেক রয়েছে যার কারণে বিভিন্ন ধরনের আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক বলে থাকেন এই গিমা শাক হচ্ছে একটি মহা ঔষধ মানব দেহের জন্য। গিমা শাক প্রথমে খেতে কিছুটা তিক্ত লাগে কিন্তু এর উপকারিতা অনেক। গিমা শাকের ঔষধি ব্যবহার অতি প্রাচীন যুগ থেকেই চলে আসছে। এই গিমা শাক এর মধ্যে রয়েছে ভেষজ গুণ সম্পন্ন যার ফলে এই গিমা শাকটি অতি পরিচিত লাভ করেছে।
আপনার যদি ডায়াবেটিস হয়ে থাকে তাহলে আপনার জন্য অত্যন্ত কার্যকারী হচ্ছে এই গিমা শাক খাওয়া। গিমা শাকের পাতা কাণ্ড ফুল সব কিছুই ঔষধি গুনে ভরপুর। গিমা শাক যে সকল রোগের জন্য অত্যন্ত কার্যকারী সেগুলো হচ্ছে কোষ্ঠকাঠিন্য, রক্তের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা, অ্যাজমা, চুলকানি, মাংসপেশিতে ব্যথা, হাড়ের ব্যথা, ফুসফুসের বিভিন্ন ধরনের রোগ, পাকস্থলীর সমস্যা, জন্ডিস, জ্বর সহ ইত্যাদি ধরনের রোগের জন্য অত্যন্ত কার্যকারী।
আপনার যদি গ্যাসের সমস্যা থেকে থাকে তাহলে আপনি যদি গিমা শাক খান তাহলে আপনি দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে এই এসিডিটি ও গ্যাসের সমস্যা থেকে মুক্তি পেয়ে যাবেন। আপনি যদি ওজন নিয়ে দুশ্চিন্তায় থাকেন তাহলে আপনার ওজন কমাতে সক্ষম হচ্ছে গিমা শাক। আমাদের মধ্যে অনেকেই দেখা যায় শরীর স্বাস্থ্য একটু মোটা হওয়ার ফলে তারা বিভিন্ন ধরনের দুশ্চিন্তায় রয়েছেন।
আরো পড়ুনঃ কাঁটা নটে গাছের শিকড়ের উপকারিতা - কাঁটা নটে গাছের শাকের উপকারিতা
আর বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট ব্যবহার করছেন কিন্তু কোনভাবেই ওজন কমাতে পারছেন না। সেজন্য ওজন কমানোর জন্য একটি কার্যকারী উপায় হচ্ছে প্রতিনিয়ত গিমা শাক খাওয়া। অনেকের কাছে এই গিমা শাক প্রথমে খেলে কিছুটা তিক্ত মনে হতে পারে। কিন্তু আপনার যদি খাওয়ার অভ্যাস হয়ে যায় তাহলে এটি কখনোই আর তিক্ত মনে হবে না। এই শাক আপনি বিভিন্ন খাবারের সাথে মিশাল করে খেতে পারেন এবং শুধু মধুর সাথে মিসাল করেও খেতে পারেন যার উপকারিতা অনেক।
১০০ গ্রাম গিমা শাকের মধ্যে যে সকল পুষ্টিগুন রয়েছে দেখুন
- ভিটামিন সি রয়েছে প্রায় ৭.০৩ মিলিগ্রামের মত।
- শর্করা রয়েছে প্রায় ১.৬ গ্রামের মত।
- ক্যালোরি রয়েছে প্রায় ২২ কিলো যায় একজন মানবদের জন্য অত্যন্ত কার্যকরী।
- প্রোটিন রয়েছে প্রায় ২.২৯ গ্রামের মত।
- খাদ্যের আঁশ রয়েছে প্রায় ৪ গ্রামের মত।
- এই শাকের মধ্যে ফ্যাট রয়েছে প্রায় ০.৬২ গ্রামের মত।
- ক্যারোটিনয়েডস রয়েছে প্রায় ৭৯৬ মাইক্রোগ্রামের মত।
- আরো রয়েছে ফসফরাস, জিংক, ম্যাঙ্গানি, ম্যাগনেসিয়াম ও অনেক ধরনের ভিটামিন।
গিমা শাক কোথায় পাওয়া যায় দেখুন
গিমা শাকের উপকারিতা সম্পর্কে ইতিমধ্যে আপনি জেনে ফেলেছেন আর যদি না জেনে থাকেন তাহলে আর্টিকেলে প্রথম থেকে জেনে আসতে পারেন। দুই মাস এক মূলত আগাছার মধ্যে জন্মে থাকে। গিমা শাক গুলো বিশেষ করে বাড়ির আশেপাশে ও রাস্তার ধারে এবং ঝোপ জঙ্গলে পাওয়া যায়। গিমা শাক হচ্ছে এক ধরনের লতানো জাতীয় শাক। গিমা শাক দেখতে মূলত সবুজ রঙের হয়ে থাকে।
গিমা শাকের ফুল গুলো দেখতে অত্যন্ত চমৎকার এবং এই ফুলগুলোর রং সাদা বর্ণের হয়ে থাকে। আমার বাড়ির আশেপাশে এই গাছগুলো থাকার কারণে আমি জানতে পেরেছি এগুলো কত উপকারিতা রয়েছে কেননা এখান থেকে বিভিন্ন চিকিৎসক এই গাছগুলোকে নিয়ে যান। বিশেষ করে বিভিন্ন ধরনের আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক এই গাছগুলোর ব্যবহার করেন।
তাদের থেকে আমাদের গ্রামের সকলে জানতে পেরেছেন এবং এই গাছগুলোকে মাঝেমধ্যে রান্না করে খেয়ে থাকেন। গিমা শাক যদি আপনি না চিনে থাকেন তাহলে আমাদের আর্টিকেলে যে ছবি দেওয়া আছে সেই ছবি দেখে চিনতে পারেন। গিমা শাক গুলো প্রতিনিয়তই দেখা যায় এবং এগুলোর থেকে উপকৃত পাওয়া যায়। সেজন্য আপনি চাইলে গিমা শাক ব্যবহার করতে পারেন এবং উপকৃত হতে পারেন। আজকে নিশ্চয়ই আপনি গিমা শাক কোথায় পাবেন জানতে পেরেছেন।
গিমা শাক খেলে কি হয় দেখে নিন
গিমা শাকের উপকারিতা সম্পর্কে ইতিমধ্যে আলোচনা করা হয়েছে যা একজন মানব দেহের জন্য অত্যন্ত কার্যকারী। গিমা শাক খেলে বিভিন্ন ধরনের রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় এবং শরীরকে সুস্থ ও সতেজ রাখা যায়। প্রত্যেক মানুষের বিভিন্ন ধরনের রোগ রয়েছে যা জানেন এবং মানুষের অজান্তে অনেক রোগ রয়েছে এ সকল রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারেন এই গিমা শাক খাওয়ার ফলে।
আরো পড়ুনঃ লজ্জাবতী গাছের শিকড়ের উপকারিত - লজ্জাবতী গাছের পাতার উপকারিতা
কেননা গিমা শাকের মধ্যে এত পুষ্টিগুণে ভরপুর এবং ঔষধি গুনাগুন রয়েছে যা মানব দেহের জন্য অত্যন্ত কার্যকরী। গিমা শাক থেকে উপকৃত হওয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই গিমা শাক খাওয়ার পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে হবে। বিভিন্ন দেশে এই গিমা শাককে জুস বানিয়ে খাওয়া হয়ে থাকে। বিশেষ করে বাংলাদেশে এই গিমা শাককে রান্না করে খাওয়া হয়ে থাকে তরকারি হিসাবে।
গিমা শাকের পাতা খেতে অনেকটা তিক্ত যা প্রথমবার খেলে আপনার অরুচি আসতে পারে। কিন্তু গিমা শাকের সমস্ত গাছটাই ঔষধি কাজে ব্যবহার করা হয়ে থাকে যেমন কাণ্ড,পাতা, ফুল ইত্যাদি। দিন দিন এই গিমা শাকের পরিচিতি বৃদ্ধি পাচ্ছে যার ফলে মানুষ এই গিমা শাক খাওয়া শুরু করেছে। বহুদিন থেকে প্রচলিত রয়েছে এই গিমা শাক তারপরও অনেকে এ গিমা শাক সম্পর্কে জানেন না কিংবা চিনেন না।
যাদের শরীর একেবারে দুর্বল হয়ে গেছে তাদের জন্য অত্যন্ত জরুরি একটি মহা ঔষধ হচ্ছে গিমা শাক। সুস্থ থাকার জন্য প্রত্যেকেরই গিমা শাক খাওয়া অত্যন্ত জরুরী। গিমা শাকের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও ঔষধি গুন এবং পুষ্টিগুণ রয়েছে। একজন মানুষকে সুস্থ রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে এই গিমা শাক।
গর্ভবতী অবস্থায় গিমা শাক খাওয়া যাবে কি দেখে নিন
গিমা শাকের উপকারিতা ও গিমা শাক খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত ইতিমধ্যে আলোচনা করা হয়েছে। গর্ভাবস্থায় গিমা শাক খাওয়া সম্পর্কে অনেকেই জানতে চেয়েছেন। বর্তমান সময়ে অনেকেই গর্ব অবস্থায় গিমা শাক খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন বেশি কিন্তু ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ী গর্ভ অবস্থায় গিমা শাক না খাওয়াই ভালো। কেননা গর্ভাবস্থায় যদি গিমা শাক খান তাহলে আপনার বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
বিশেষ করে অতিরিক্ত পরিমাণে গিমা শাক খেলে ডায়রিয়া এবং বমি হতে পারে। অনেকের ডায়রিয়া ও বমি এ ধরনের সমস্যা দেখা দিয়েছে ইতোমধ্যে। গর্ভবতী অবস্থায় গিমা শাক খাওয়া বাদ দিয়ে বিভিন্ন সবুজ সবজি বা শাক খাওয়াতে পারেন। গর্ভবতী অবস্থায় একজন মায়ের জন্য সবথেকে প্রয়োজন খাদ্য হচ্ছে শাকসবজি। আমাদের এখানে একজন গর্ভবতী মাকে গিমা শাক খাওয়ার পরামর্শ অনেকে দিয়েছিলেন কেউ না গর্ভবতী মায়ের অবস্থা দুর্বল ছিল সেজন্য।
আরো পড়ুনঃ তেলাকুচা পাতার সেরা উপকারিতা ও অপকারিতা - তেলাকুচা পাতা খাওয়ার নিয়ম
কিন্তু ডাক্তার বলে একজন গর্ভবতী মাকে কখনোই গিয়া শাক খাওয়া উচিত নয় কেন না তার বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে সেজন্য সকলের উচিত গর্ভ অবস্থায় গিমা শাক না খাওয়া। গর্ভাবস্থা বাদে সবসময় আপনি এই গিমা শাক খেতে পারবেন নিয়মমাফিক। কখনো অতিরিক্ত পরিমাণে কোন কিছু খাওয়া ভালো না সেজন্য আপনি একজন চিকিৎসা পরামর্শ অনুযায়ী খেতে পারেন।
শেষ কথাঃ গিমা শাকের উপকারিতা - গিমা শাক খেলে কি হয় দেখে নিন
প্রিয় পাঠক আশা করি আপনি গিমা শাক সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। আমরা আজকের আর্টিকেলে গিমা শাকের উপকারিতা, গিমা শাকের ঔষধি ব্যবহার, গিমা শাক কোথায় পাওয়া যায়, গিমা শাক খেলে কি হয়, গর্ভবতী অবস্থায় গিমা শাক খাওয়া যাবে কিনা এগুলো সম্পর্কে আলোচনা করেছি। মানবদের রোগ প্রতিরোধের জন্য কতটা কার্যকরী গিমা শাক আজকের আর্টিকেল থেকে নিশ্চয়ই জানতে পেরেছেন।
প্রত্যেক মানুষের উচিত গিমা শাক খাওয়া কেননা গিমা শাকের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও ঔষধি গুনাগুন রয়েছে। গর্ভবতী অবস্থায় কখনো গিমা শাক খাওয়া যাবে না এবং অতিরিক্ত গিমা শাক খাওয়ার জন্য একজন আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন। আপনার আশেপাশে যদি ডাক্তার থাকে তার সাথে পরামর্শ করে গিমা শাক খেতে পারেন। প্রিয় পাঠক আজকের আর্টিকেলে এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অত্যন্ত ধন্যবাদ।
নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url